.

প্রিয় কবি

অঞ্জন সরকার জিমি অমিত চক্রবর্তী অমিতাভ দাশ গুপ্ত অশোক দেব আন্দালীব আবিদ আজাদ আবুল হাসান আল মাহমুদ আলতাফ হোসেন আহসান হাবীব খোন্দকার আশরাফ হোসেন জয় গোস্বামী জীবনানন্দ দাশ টোকন ঠাকুর তানিম কবির দীপন চক্রবর্তী নবনীতা দেবসেন নির্মলেন্দু গুন নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী পূর্ণেন্দু পত্রী ফয়সল রাব্বি ফারাহ সাঈদ বিনয় মজুমদার বুদ্ধদেব বসু ব্রাত্য রাইসু ভাস্কর চক্রবর্তী মজনু শাহ মন্দাক্রান্তা সেন মহাদেব সাহা মাসুদ খান মুহাম্মদ মরিয়ম মৌ ভট্টাচার্য রণজিৎ দাশ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রিফাত হাসান রুদ্র মুহাম্মদ শহিদুল্লাহ শক্তি চট্টোপাধ্যায় শঙ্খ ঘোষ শহীদ কাদরী শোয়েব শাদাব শ্বেতা চক্রবর্তী সমর সেন সমুদ্র গুপ্ত সরকার আমিন সাইয়েদ জামিল সিকদার আমিনুল হক সুকান্ত ভট্টাচার্য সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় সুনীল সাইফুল্লাহ সুবোধ সরকার সুমন রহমান হুমায়ুন আজাদ হুমায়ূন আহমেদ হেলাল হাফিজ

দিদি, বউদি, মহিলা সাপ ইত্যাদি

দিদি, বউদি, মহিলা সাপ ইত্যাদি
টোকন ঠাকুর

মহিলা সাপের ঠোঁটে বেশি বেশি বিষ
জিহ্বায় লালা-
জড়িয়ে বলল, ‘ওঝা হলে বুকে হাত দিস,
আমি তোর খালা…’
অথচ আমার মায়ের কোনো বোন নেই
নেই বান্ধবী,
দেখলাম সাপের কোনো মন নেই
দেহটা সবই…
শুনলাম সাপের ফোসে ইশ ইশ, সকাতর সুর :
‘মার আমাকে মার-
ভেঙে দে সুড়ঙ্গমুখী নীল-অন্তপুর, সমস্ত দুপুর
করেছি উজাড়…’
আমিও উজাড় করে চুমু-টুমু দিলে
মহিলা সাপকে বলি
লালা-বিষ-দিদি
নীলপুরে যেতে যেতে ওঝা মাপে নীলে
দিদির পরিধি
(কেউ আসলে ট্যাবু গড়ে, কেউ ভেঙে চলি)
দিদিকে তিরিশ মিনিট মনে হলো দিঘি
কী হারানো দাবি?
‘পারলে ডুবুরি হ, ডুবে ডুবে জল খা
খোঁজ নাকছাবি’
যা কী না হারিয়ে গেছে নাকডোবা জলে
‘…খুব অসভ্য তুই’
দিদিকে বউদি বলে মিন করি, ‘তলে তলে
বউদির সঙ্গেই শুই’
-------------